সম্মান প্রদান – DW – 26.03.2012
  1. কন্টেন্টে যান
  2. মূল মেন্যুতে যান
  3. আরো ডয়চে ভেলে সাইটে যান

সম্মান প্রদান

২৬ মার্চ ২০১২

স্বাধীনতা যুদ্ধের সময় জীবনের ঝুঁকি নিয়ে বিবেকতাড়িত কিছু মানুষ বাঙালির পাশে এসে দাঁড়িয়েছিলেন৷ এমনি ১১০ জন বিদেশি অতিথিকে স্বাধীনতার ৪০ বছর পর বাংলাদেশ বিশেষভাবে সম্মানিত করছে৷

https://p.dw.com/p/14SL4
ছবি: National Monument of Savar

স্বাধীনতা যুদ্ধের সময় বাঙালির ওপর বর্বরোচিত গণহত্যা ও ধ্বংসযজ্ঞের খবর বিশ্ববাসীর দরবারে পৌঁছানো সহজ ছিল না৷ সে সময় জীবনের ঝুঁকি নিয়ে বিবেকতাড়িত কিছু মানুষ বাঙালির পাশে এসে দাঁড়িয়েছিলেন৷ সাংবাদিকতা আর কূটনৈতিক তৎপরতায় জাগ্রত করেছিলেন বিশ্ববিবেককে৷ এমনি ১১০ জন বিদেশি অতিথিকে স্বাধীনতার ৪০ বছর পর, বিশেষভাবে সম্মানিত করছে বাংলাদেশ৷ আর কিছুক্ষণ পরই বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে রাষ্ট্রের পক্ষ থেকে তাঁদের সম্মাননা জানানো হবে৷

বাংলাদেশ সরকারের দেয়া এই সম্মাননা অনুষ্ঠানে যোগ দিতে ইতিমধ্যে ঢাকায় পৌঁছেছেন অতিথিরা৷ তাঁদেরই একজন জাপানের টোকিও বিশ্ববিদ্যালয়ের ‘ফরেন স্টাডিস' বিভাগের বাংলার অধ্যাপক তসোয়কি নারা৷ স্বাধীনতা যুদ্ধ শুরুর এক সপ্তাহ পর, তাঁর উদ্যেগেই গঠন করা হয় জাপান-বাংলাদেশ মৈত্রী সংঘ৷ ৪০ বছর পর এই ধরনের সম্মানে তিনি অত্যন্ত খুশি৷

Bangladesch völkerrechtlich unabhängig von Pakistan
পাকিস্তানের আত্মসমর্পণছবি: AP

আধুনিক অস্ত্রে সজ্জিত পাকিস্তানি বাহিনীর বিরুদ্ধে মুক্তিকামী বাংলার দামাল ছেলেদের অংশগ্রহণ ইতিহাসে এক নজিরবিহীন ঘটনা৷ কিশোর থেকে যুবক একাত্তরের সেই অপ্রতিরোধ্য তারুণ্যই মিত্রবাহিনীকে একের পর এক পথ দেখিয়েছিল শত্রুর দূর্গে আঘাত হানার৷ চোখের সামনের সে সময়ের, সেই স্মৃতিগুলো অকপটে বলে গেলেন বাংলাদেশের আজন্ম বন্ধু লে. জেনারেল জ্যাকব৷

একাত্তরের সেই দুঃসময়ের ছবি ক্যামেরার ফ্রেমে বন্দি করেছিলেন মার্কিন সাংবাদিক লিয়ার লেভিন৷ বাংলাদেশের আনাচে কানাচে ঘুরে তাঁর তোলা ছবি সে সময় তহবিল সংগ্রহ ও বিদেশে বাংলাদেশের পক্ষে জনমত সৃষ্টিতে রেখেছিল অসামান্য ভূমিকা৷ কিন্তু বাংলাদেশের বিরুদ্ধে অবস্থান নেয়ায়, নিজ দেশের আচরণে সেদিন অত্যন্ত মর্মাহত হয়েছিলেন তিনি৷ 

প্রতিবেদন: সমীর কুমার দে, ঢাকা
সম্পাদনা: দেবারতি গুহ

স্কিপ নেক্সট সেকশন এই বিষয়ে আরো তথ্য

এই বিষয়ে আরো তথ্য